আধুনিক বাণিজ্যিক উৎপাদনে সিংহভাগ প্লাস্টিকালচার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এই পদ্ধতিতে, প্রতি বছর উঁচু বিছানা তৈরি করা হয়; ধোঁয়া, এবং আগাছা বৃদ্ধি এবং ক্ষয় প্রতিরোধের জন্য প্লাস্টিক দ্বারা আবৃত করা হয়। উদ্ভিদ সাধারণত নর্দার্ন নার্সারি থেকে নেয়া হয়৷ এই আবরণে চাঁপ প্রয়োগে গর্ত করার মাধ্যমে এগুলো রোপণ করা হয়, এবং নিচে টিউবিং পদ্ধতিতে সেচ কাজ চালানো হয়। চারায় ধাবক গজানোর সাথে সাথেই তা অপসারণ করা হয়, যাতে উদ্ভিদ তার পুরো শক্তি ফলের উন্নয়নে ব্যয় করতে পারে। ফসল উৎপাদনের মৌসুম শেষে প্লাস্টিকের আবরণ অপসারণ করা হয় এবং উদ্ভিদ মাটিতে চাষ করা হয়।[৯][১২] যেহেতু স্ট্রবেরি উদ্ভিদ এক বা দুই বছরের বেশি পুরানো হলে উৎপাদনশীলতা এবং ফলের মান হ্রাস পেতে শুরু করে, তাই প্রতি বছর উদ্ভিদ প্রতিস্থাপনের এই পদ্ধতি উন্নত ফলন এবং ঘন রোপণের সহায়ক হয়। যাইহোক, যেহেতু প্রতি বছর এই উদ্ভিদ উৎপাদনের জন্য একটি দীর্ঘ ক্রমবর্ধমান মৌসুম প্রয়োজন, এবং টিলা গঠন এবং প্রতি বছর গাছ কেনার ক্ষেত্রে বর্ধিত খরচের কারণে, এটি সব স্থানে সবসময় বাস্তবসম্মত নয়।
বাল্টিমোরের সেই জাহাজে ৭৬৪ টন পদার্থই দাহ্য, বিপজ্জনক জিনিসে ভর্তি!
পেলের্গোনিডিন-৩-গ্লুকোসাইড হল স্ট্রবেরিতে থাকা প্রধান অ্যান্থোসায়ানিন এবং সামান্য অনুপাতে সায়ানিডিন-৩-গ্লুকোসাইডও পাওয়া যায়। যদিও স্ট্রবেরির অ্যান্থোসায়ানিনে গ্লুকোজ সবচেয়ে সাধারণ বিকল্প চিনি হিসেবে দেখা যায়। তবে কিছু চাষকৃত স্ট্রবেরিতে রুটিনোজ, আরাবিনোজ এবং রামনোজ কনজুগেটের সন্ধান পাওয়া গেছে।[৫০]
হামিদুল্লাহ মিয়া মার্কেট ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, ‘একদিকে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বেশ ভালো, তার ওপর বেচাকেনা আগের তুলনায় কম। তাই পাইকারি বাজারে পণ্যটির দাম কমতে শুরু করেছে। এখন ভারত থেকে পেঁয়াজ না আনলেও চলবে। আমাদের দেশি পেঁয়াজের ওপর আগামী দুই মাস নির্ভর করা যাবে। খুচরা ব্যবসায়ীরা হয়তো বাড়তি দরে বিক্রি করছেন।’
জানা যায়, হিমেল পড়াশোনা শেষ করে দীর্ঘদিন ধরে বেকার ঘুরছিল। করোনার সময় ইউটিউব দেখে বাড়ির ছাদ বাগানে দেশি বিদেশি প্রজাতির বিভিন্ন ফলের বাগান করার পরিকল্পনা করে সে। এরপর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ফলের চারা সংগ্রহ শুরু করে। বর্তমানে তার বাগানে দেশি-বিদেশি প্রায় ৪০ প্রজাতির ফল গাছ রয়েছে।
ফল সংগ্রহ: কাঁচা ফল যখন হলদে বা লালচে রঙের হতে শুরু করে তখন বুঝা যাবে ফল পাকা শুরু হয়েছে। ফল পুরো পাকলে লাল হয়ে যায়। তবে বিক্রির জন্য ফল পুরো লাল হওয়ার দরকার নেই। সেক্ষেত্রে ফলগুলো শক্ত থাকা অবস্থায় তুলতে হবে। আর ফল তুলতে হবে বোটা সমেত। পরে কাগজের প্যাকেটে করে বাজারজাত করতে হবে।
কম, একেসি প্রাইভেট more info লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Strawberry is among the hugely successful income crops n aspects of India. It might be developed in areas of India exactly where climate and soil conditions are suited. With various climatic ailments in India, farmers can’t cultivate strawberry around India but you will discover pick places exactly where strawberry thrives.
জাহিদ হাসানের স্ট্রবেরি বাগানে কাজ করা সন্তোষ রায় বলেন, ‘শুরু থেকে আমরা তিনজন কাজ করছি। প্রথমদিকে কঠিন মনে হলেও এখন স্ট্রবেরি চাষের নিয়মকানুন বুঝেছি। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আগাছা নিড়ানো, গাছ, পাতা, ফুল, ফলকে নজরে রাখা, কীটনাশক স্প্রে করা, পাকা স্ট্রবেরি তোলা এসব কাজ করি। এখন ভালো ফলন হয়েছে। অনেকেই স্ট্রবেরিখেত দেখতে আসছেন।’
সর্বনিম্নে নেমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম
চাপাদহ গ্রামের সোহাগ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এলাকায় স্ট্রবেরি প্রথম চাষ করা হয়। ফলটি দেখতে লোভনীয় এবং খেতেও অত্যন্ত সুস্বাদু। লাভজনক একটি ফল। আমি স্ট্রবেরি চাষ করবো। তাই আসিফের কাছে পরামর্শ নিতে এসেছি।’
ডুচসেন এফ. আনানাসাকে এফ. চিলোনেসিস এবং এফ. ভার্জিনিয়েনার সংকর হিসাবে স্থির করেছিলেন। এফ. আনানাসা বড় আকারের ফল দেয়, তাই এর এমন নামকরণ করা হয়েছে। কারণ এর গন্ধ, স্বাদ এবং বেরির মতো আকার আনারসের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। ইংল্যান্ডে, এফ.
বাগান ঘুরতে আসা সুবর্ণা রানী বলেন, ‘অনেক বার দোকান থেকে কিনে স্ট্রবেরি খেয়েছি। কিন্তু এই স্ট্রবেরির মতো স্বাদ পাইনি। খেতের ফল সম্পূর্ণ টাটকা ও কীটনাশকমুক্ত হওয়ায় খেতে মজা। তাছাড়া বাগানে এসে ঘুরতে ভালো লাগছে। বাগান ঘুরে এখান থেকেই ফল কিনে নিয়ে যাব।’
কোন মাটিকে আদর্শ মাটি বলা হয়- দ্বিতীয় পর্ব
Comments on “Little Known Facts About স্ট্রবেরি চাষ.”